বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:০১ অপরাহ্ন
মু,হেলাল আহম্মেদ(রিপন) পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালী সদর পৌরসভার টাউন বহাল গাছিয়া(১ নং ওয়ার্ডে) অবঃ প্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা মোঃ ফোরকান আলীর বিরুদ্ধে জোর পূর্বক জমি দখল ও সিমানা (দেয়াল) প্রাচীর নির্মানের অভিযোগ উঠেছে।
গত ১৫ নভেম্বর পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের টাউন বহাল গাছিয়ার বাসিন্দা বাচ্চু গাজী (৪৫) পটুয়াখালী সদর থানায় পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ দায়ের করেন।
যার অভিযোগ নং এস,এল (৪৬৬৪) অভিযোগ সুএে এবং বাদীর বক্তব্যে জানা যায় টাউন বহাল গাছিয়া মৌজার জে এল নং৮৪, খতিয়ান ৪৩১,এবং৬১২ নং দাগের ৪৩ সতাংশ জমি তার এবং অংশীদারদের রেকর্ডীয় সম্পত্তি যা তারা দীর্ঘদিন পর্যন্ত ভোগ দখল করে আসছে।
উক্ত জমিতে আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।তা সত্ত্বেও পুলিশ কর্মকর্তা আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে গায়ের জোরে স্হানীয় প্রভাবশালীদের সহায়তায় বাদীর জমি দখল করে সিমানা প্রাচীর (দেয়াল) নির্মাণ করছে।
আমরা নিষেধ করা সত্ত্বে ও কাজ অব্যাহত রেখেছে তাই আমরা আইন গত সহায়তা পাওয়ার জন্য পটুয়াখালী সদর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি।
সরেজমিনে গেলে দেখা যায় পুলিশ কর্মকর্তা মোঃ ফোরকান আলী বিরোধীয় জমির দুই দিক দিয়ে প্রাচীর নির্মাণ করছেন।তার বিরুদ্ধে সদর থানায় অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সম্পুর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।
আমি আমার ক্রয় কৃত জমিতে দেয়াল নির্মাণ করছি।আমি দীর্ঘ দিন পুলিশ বাহিনী তে চাকুরী করেছি আমি ভোলা পুলিশের আর আই ছিলাম আমি আমার অবসরের ১৬ বৎসর আগে আমি উক্ত জমি বাগের হাট এর খান মোঃ রুহুল আমীন এবং তার স্ত্রী সাহানা সুলতানা বিথীর কাছ থেকে কবলা দলিল মুলে ক্রয় করেছি।
এবং ভোগ দখলে আছি।আমি মৌজার ৬১৩ নং দাগেই রয়েছি। আদলতের নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে তিনি বলেন আমার দাগে কোন নিষেধাজ্ঞা নেই। আমি ক্রয়কৃত জমির চৌহদ্দির মধ্যেই আছি।
এ ব্যপারে স্হানীয়রা জানায় উভয় পক্ষের মধে দীর্ঘ দিন উক্ত জমি নিয়ে বিরোধ চলমান।তবে কোন সুরহা হয়নি। জমি নিয়ে বিরোধ এটা সত্যি। তবে উক্ত বিরোধীয় জমিতে সুষ্ঠু সমাধান না হলে যে কোন মুহূর্তে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে বলে মনে করেন তারা।
এবিষয় পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা( ওসি) ইমতিয়াজ আহমেদ জানান,কোন বিষয়টা আমার জানা নেই তবে জানতে হবে বিষয়টা।
এস,আই সাখায়োত হোসেন ঘটনাস্থলে গিয়েছিল এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আপনি থানায় এসে তার সাথে কথা বলে বিষয়টি জানেন।
মু,হেলাল আহম্মেদ(রিপন) পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধিঃ